নবুওয়াতের পূর্বে নবীজি সা. -এর চরিত্র

এখনো হুজুর সা.-কে নবুওয়াতের মুকুট পরিধান করানো হয়নি। সকলের মুখে হুজুরের উত্তম চরিত্রের প্রশংসা। সবার হৃদয়ের মনিকোঠায় নবীজির স্থান । কেউ তাকে নাম ধরে ডাকে না । বলে আল আমীন। কেউ বলে সাদিক।সে সময়ের মূর্তিপূজার কোনো ছোয়াও নবীজির গায়ে লাগেনি।অথচ তখন মূর্তিপূজার কেন্দ্রবেন্দ্র ছিল মক্কা। খোদ মক্কায়ই ছিল ৩৬০ মূর্তি। পূজা-অর্চনা শেষে একবার হুজুরকে দেবতার নামে উৎসর্গকৃত খাবার পেশ করা হয়। হুজুর সা. তা খেতে অশ্বিকার করেন।

বিবস্ত্র হয়ে তওয়াফ করা ছিল তাদের ইবাদতের উত্তম প্রথা। নবীজি কখনো এই প্রথায় গা ভাসিয়ে দেননি। আরবের প্রচলন ছিল দীন শেষে সন্ধ্যায় গল্পের আড্ডা জমে ওঠত।নৃত্য, গান-বাজনা হত সে আড্ডায়। একবার হুজুর সা. শৈশবের তাড়নায় ওই আড্ডায় যেতে চান। পথে বিয়ের একটি বৈধ অনুষ্ঠানে থেমে যান। ঘুম চেপে বসে । এভাবে ভোর হয়ে যায়। আর যাওয়া হয় নাই ওই আড্ডায়।

মদ পান করা তো ছিল তখন সাধারণ ব্যাপার। কখনো এক ডোক মদও পান করেননি প্রিয় নবী সা। অনর্থক কথা ও কাজ হুজুর সা. থেকে প্রকাশ পায়নি।

সত্যিই পাপ-পঙ্কিলতায় ভরপুর সমাজ থেকে নিজেকে পবিত্র রাখা ছিল বিস্ময়কর। কারণ তিনি তো পড়া লেখা জানতেন না। ছিলেন উম্মি। এসবই ছিল নবুওয়াতের আচল পবিত্র রাখার আল্লাহর কুদরতের বহিঃপ্রকাশ।-নবী আরাবী সা.উর্দ্দূ।্য্য

এ জাতীয় আরো সংবাদ

‘স্বামীর পায়ের নিচে স্ত্রীর বেহেশত’ এটি কি হাদিস?

নূর নিউজ

নিরাপদে পুলসিরাত পার হবেন যারা

নূর নিউজ

শিক্ষকের প্রতি আদব বজায় রাখার গুরুত্ব অপরিসীম

নূর নিউজ