৫৬তম বিশ্ব ইজতেমার মাঠে স্মরণকালের বৃহৎ জুমার নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হলো। লাখ লাখ মানুষ এই জুমার জামাতে অংশ নেন। জুমার নামাজের ইমামতি ও জুমাপূর্ব খুতবা দেন আলমি শুরার সদস্য ও কাকরাইলের মুরব্বি হাফেজ মাওলানা মোহাম্মদ জুবায়ের।
আজ শুক্রবার (১৩ জানুয়ারি) দুপুর ২.৪২ জুমার জামাত শুরু হয়, শেষ হয় ২টা ৫৫ মিনিটে। মাঠের জুমার জামাতের কাতার যেমন মাঠ ছাড়িয়ে রাস্তায় এসে পৌঁছেছে। তেমনি স্থানীয় মসজিদগুলোও ছিলো মুসল্লিদের দ্বারা পরিপূর্ণ। জুমার নামাজ শেষে ইজতেমায় আগত এক মুসল্লির জানাজার নামাজও অনুষ্ঠিত হয়। উপস্থিত মুসল্লিরা শৃঙ্খলার সঙ্গে জানাজার নামাজেও শরিক হন। আশাপাশের প্রায় দুই কিলোমিটার মানুষ নামাজে শরিক হয় রাস্তায় দোকানপাট সব জায়গা মসজিদে রূপান্তরিত হয়।
ইজতেমা মাঠে জুমার নামাজে অংশ নিতে ঢাকা, গাজীপুর ও ইজতেমা ময়দানের আশপাশের এলাকার মুসল্লিরা সকাল থেকেই জড়ো হন। ময়দান অভিমুখে হাতে জায়নামাজ ও টুপি মাথায় মুসল্লিদের জনস্রোত দেখা যায়। লোকের ভিড়ের ময়দানের আশপাশের রাস্তায় গাড়ি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক, আবদুল্লাহপুর-কামারপাড়া সড়কসহ ইজতেমা ময়দানের চারপাশের রাস্তায় কাতার বেঁধে মুসল্লিরা জুমার জামাতে শরিক হন।
বাদ ফজর আম বয়ানের মাধ্যমে বিশ্ব ইজতেমা শুরুর কথা থাকলেও বৃহস্পতিবার বাদ আসর আম বয়ানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় ইজতেমা। দুই দিন আগ থেকেই কানায় কানায় ভরে যায় মাঠ। এবারের ইজতেমায় অন্য বছরের তুলনায় জায়গা বাড়ানো হয়। তার পরও আগত মুসল্লিদের সংখ্যা বেশি হওয়ায় ইতোমধ্যে অনেকে ইজতেমার ময়দান ও এর আশপাশের এলাকায় অবস্থান নিয়েছেন।
ইজতেমার মূল প্যান্ডেলে জায়গা না পেয়ে অনেকে রাত কাটিয়েছেন রাস্তা, ফুটপাত ও খোলা আকাশের নিচে। অনেকে আবার নদীর পাড় ও বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও মাদরাসার মাঠে অস্থায়ী তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান করছেন। অন্য বছরের তুলনায় এবার লোক সমাগম অনেক বেশি। তাদের বয়ান শোনার সুবিধার্থে রাস্তায় মাইকের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
১৬০ একরের ইজতেমা ময়দান কানায় কানায় পূর্ণ হওয়ায় মুসল্লিরা আশেপাশের খালি জায়গা, ফুটপাত ও রাস্তায় জায়গা নিয়েছেন। সেখানে বসেই তারা শুনছিলেন শীর্ষস্থানীয় মুরুব্বিদের বয়ান। আর মাঠের বাইরে থাকা মুসল্লিদের বয়ান ও নির্দেশনা শোনার সুবিধার্থে প্রায় ৫০ মিটার পরপরই স্থাপন করা হয়েছে মাইক।
এদিকে বিশ্ব ইজতেমার আয়োজক কমিটির সদস্য প্রকৌশলী আব্দুন নূর বলেন, দেশ-বিদেশের লাখো মুসলিম জনতার পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে টঙ্গীর তুরাগ তীর। ইতোমধ্যে পুরো ময়দান পূর্ণ হয়ে গেছে। জিকির-আসকারে সময় পার করছেন মুসল্লিরা।
গাজীপুর মহানগর পুলিশ (জিএমপি) কমিশনার মোল্যা নজরুল ইসলাম বলেন, জুমার নামজের সুবিধার জন্য ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের আব্দুল্লাহপুর-টঙ্গী ও টঙ্গী-কামারপাড়া সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। ৫৬তম বিশ্ব ইজতেমার মাঠে স্মরণকালের বৃহৎ জুমার নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হলো। লাখ লাখ মানুষ এই জুমার জামাতে অংশ নেন। জুমার নামাজের ইমামতি ও জুমাপূর্ব খুতবা দেন আলমি শুরার সদস্য ও কাকরাইলের মুরব্বি হাফেজ মাওলানা মোহাম্মদ জুবায়ের।
আজ শুক্রবার (১৩ জানুয়ারি) দুপুর ২.৪২ জুমার জামাত শুরু হয়, শেষ হয় ২টা ৫৫ মিনিটে। মাঠের জুমার জামাতের কাতার যেমন মাঠ ছাড়িয়ে রাস্তায় এসে পৌঁছেছে। তেমনি স্থানীয় মসজিদগুলোও ছিলো মুসল্লিদের দ্বারা পরিপূর্ণ। জুমার নামাজ শেষে ইজতেমায় আগত এক মুসল্লির জানাজার নামাজও অনুষ্ঠিত হয়। উপস্থিত মুসল্লিরা শৃঙ্খলার সঙ্গে জানাজার নামাজেও শরিক হন। আশাপাশের প্রায় দুই কিলোমিটার মানুষ নামাজে শরিক হয় রাস্তায় দোকানপাট সব জায়গা মসজিদে রূপান্তরিত হয়।
ইজতেমা মাঠে জুমার নামাজে অংশ নিতে ঢাকা, গাজীপুর ও ইজতেমা ময়দানের আশপাশের এলাকার মুসল্লিরা সকাল থেকেই জড়ো হন। ময়দান অভিমুখে হাতে জায়নামাজ ও টুপি মাথায় মুসল্লিদের জনস্রোত দেখা যায়। লোকের ভিড়ের ময়দানের আশপাশের রাস্তায় গাড়ি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক, আবদুল্লাহপুর-কামারপাড়া সড়কসহ ইজতেমা ময়দানের চারপাশের রাস্তায় কাতার বেঁধে মুসল্লিরা জুমার জামাতে শরিক হন।
বাদ ফজর আম বয়ানের মাধ্যমে বিশ্ব ইজতেমা শুরুর কথা থাকলেও বৃহস্পতিবার বাদ আসর আম বয়ানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় ইজতেমা। দুই দিন আগ থেকেই কানায় কানায় ভরে যায় মাঠ। এবারের ইজতেমায় অন্য বছরের তুলনায় জায়গা বাড়ানো হয়। তার পরও আগত মুসল্লিদের সংখ্যা বেশি হওয়ায় ইতোমধ্যে অনেকে ইজতেমার ময়দান ও এর আশপাশের এলাকায় অবস্থান নিয়েছেন।
ইজতেমার মূল প্যান্ডেলে জায়গা না পেয়ে অনেকে রাত কাটিয়েছেন রাস্তা, ফুটপাত ও খোলা আকাশের নিচে। অনেকে আবার নদীর পাড় ও বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও মাদরাসার মাঠে অস্থায়ী তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান করছেন। অন্য বছরের তুলনায় এবার লোক সমাগম অনেক বেশি। তাদের বয়ান শোনার সুবিধার্থে রাস্তায় মাইকের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
১৬০ একরের ইজতেমা ময়দান কানায় কানায় পূর্ণ হওয়ায় মুসল্লিরা আশেপাশের খালি জায়গা, ফুটপাত ও রাস্তায় জায়গা নিয়েছেন। সেখানে বসেই তারা শুনছিলেন শীর্ষস্থানীয় মুরুব্বিদের বয়ান। আর মাঠের বাইরে থাকা মুসল্লিদের বয়ান ও নির্দেশনা শোনার সুবিধার্থে প্রায় ৫০ মিটার পরপরই স্থাপন করা হয়েছে মাইক।
এদিকে বিশ্ব ইজতেমার আয়োজক কমিটির সদস্য প্রকৌশলী আব্দুন নূর বলেন, দেশ-বিদেশের লাখো মুসলিম জনতার পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে টঙ্গীর তুরাগ তীর। ইতোমধ্যে পুরো ময়দান পূর্ণ হয়ে গেছে। জিকির-আসকারে সময় পার করছেন মুসল্লিরা।
গাজীপুর মহানগর পুলিশ (জিএমপি) কমিশনার মোল্যা নজরুল ইসলাম বলেন, জুমার নামজের সুবিধার জন্য ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের আব্দুল্লাহপুর-টঙ্গী ও টঙ্গী-কামারপাড়া সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।