২০২৩ সালে দেশের সম্ভাব্য হজ যাত্রীর কোটা ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন বলে জানিয়েছেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান। রোববার জাতীয় সংসদে এম আবদুল লতিফের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে হজযাত্রীর সংখ্যা ছিল ৫৮ হাজার ৬২৮ জন, যা ২০১৯ সালে বেড়ে হয় ১ লাখ ২৬ হাজার ৯২৩ জন। কিন্তু করোনা পরিস্থিতির কারণে ২০২২ সালে হজ যাত্রীর সংখ্যা কমে দাঁড়ায় ৬০ হাজার ১৪৬ জনে।
তিনি বলেন, চলতি ২০২৩ সালে হজ যাত্রীর সম্ভাব্য কোটা বেড়ে হচ্ছে ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন, যা ২০০৯-এর তুলনায় ১৪৮ শতাংশ বেড়েছে, যা সরকারের সাফল্যের একটি মাইলফলক। আন্তর্জাতিক মানের কোনো ওষুধ গবেষণাগার প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা নেওয়া হয়নি : এম. আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক মানের কোনো ওষুধ গবেষণাগার প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা নেওয়া হয়নি। এম. আবদুল লতিফ মন্ত্রীর কাছে জানতে চান, বর্তমানে ইউরোপ ও আমেরিকাসহ বিশ্বের ১৫০টির বেশি দেশে বাংলাদেশের উৎপাদিত ওষুধ রফতানি হচ্ছে। সরকার দেশে আন্তর্জাতিক মানের একটি ওষুধ গবেষণাগার প্রতিষ্ঠা করবে?
জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের উৎপাদিত ওষুধ পরীক্ষা ও বিশ্লেষণের জন্য ঢাকায় ন্যাশনাল কন্ট্রোল ল্যাবরেটরি ও চট্টগ্রামে কন্ট্রোল টেস্টিং ল্যাবরেটরি নামে দুটি পরীক্ষাগার কার্যকর রয়েছে। তিনি বলেন, ট্রাডিশনাল ওষুধের মান নিশ্চিতের জন্য ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের ঢাকার প্রধান কার্যালয়ে ট্রাডিশনাল ল্যাবের প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সংগ্রহ ও স্থাপনের কার্যক্রম চলমান। রাজশাহী ও বরিশাল বিভাগে আরও দুটির স্থাপন প্রক্রিয়াধীন।