দুই মেয়ে, এক ছেলের সংসার। দিনমজুর হলেও ভালোই কাটছিল সংসার। এরই মধ্যে ডাক্তার দেখাতে গিয়ে হঠাৎ যেন আকাশ ভেঙে পড়ল মাথায়। জানতে পারলেন কিডনি রোগে আক্রান্ত তিনি। এরপর থেকে সবকিছু ওলটপালট-এটি তিন বছর আগের কথা। গত তিন বছরে প্রতি সপ্তাহে দুই বার করে ডায়ালাইসিস করতে গিয়ে এখন অনেকটাই নিঃস্ব তিনি।
বলছিলাম ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলাধীন বাজিতপুর গ্রামের বাসিন্দা মো: ইয়ার আলীর কথা। তার একটিমাত্র ছেলে হাফেজ তরিকুল ইসলাম। ছেলে যা উপার্জন করেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সময়ে তা দিয়ে সংসার চালাতেই হিমশিম অবস্থা, বাবার চিকিৎসা তিনি কিভাবে করবেন?
হাফেজ তরিকুল ইসলাম বললেন, আমাদের বেশ ভালোই চলছিল কিন্তু আব্বার অসুস্থতার পর আমাদের সংসার এলোমেলো হয়ে গেল। এখন তার চিকিৎসাভার বহন করা আমার ওপর সম্ভব হচ্ছে না। তাই সমাজের মানবিক বিত্তশালীদের প্রতি আমার অনুরোধ আপনারা আমাদের পাশে দাঁড়ান।
এ প্রসঙ্গে ওই এলাকার ইউপি সদস্য মোহাম্মদ সিদ্দিক বলেন, ইয়ার আলী এমনিতেই দরিদ্র লোক। তার ওপর এই অসুস্থতা তাকে নিঃস্ব করে দিয়েছে। প্রতি সপ্তাহে দুই বার ডায়ালাইসিস করার কারণে তিনি একেবারে অসহায় হয়ে পড়েছেন।
সুতরাং কেউ যদি তাকে সহায়তা করতে চান, তাহলে এই নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলো: 01875106966 (হাফেজ তরিকুল ইসলাম-বিকাশ পারসোনাল)