প্রকাশ্যে ভোট দানের অভিযোগ;ইসিতে ক্ষমা চাইলেন ধর্মমন্ত্রী

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামালপুর-২ আসনে প্রকাশ্যে ভোটদানের বিষয়ে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) ব্যাখ্যা দিয়েছেন ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খান। ব্যাখ্যা শেষে ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খান বলেছেন, আমার বিশ্বাস মেজর কোনো অপরাধ ছিল না, তারপরও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার জন্য অনুরোধ করেছি।

সোমবার (১৫ জানুয়ারি) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে সভাকক্ষে জামালপুর-২ আসনে কয়েকটি কেন্দ্রে প্রকাশ্য ভোটদানের অভিযোগের ব্যাখ্যা শেষে তিনি এই কথা বলেন।

ধর্মমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সরকার সংবিধান রেখেছে আইন রেখেছে। আমি আইনের ঊর্ধ্বে নই এবং কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নই। অতএব বিধান অনুসারে নির্বাচন কমিশন আমাদের উপস্থিত হওয়ার জন্য বলেছে। আমি উপস্থিত হয়েছি, আমার কথা বলেছি। আমার বিশ্বাস মেজর কোনো অপরাধ যদিও বা না থাকে তারপরও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার জন্য অনুরোধ করেছি।

ইসি কী বলেছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কমিশন বলেছে আমরা বিষয়টি দেখব।

আপনার কর্মকাণ্ডে আওয়ামী লীগ বিব্রত কি না? প্রশ্নের জবাবে ফরিদুল হক বলেন, না আওয়ামী লীগ বিব্রত না, কেউ বিব্রত না।

এর আগে গত ১১ জানুয়ারি বিভিন্ন গণমাধ্যমে জামালপুর-২ আসনের কয়েকটি কেন্দ্রে প্রকাশ্য ভোট দেওয়ার খবর প্রকাশিত হয়। প্রকাশ্যে ভোটপ্রদান করে ভোটের গোপনীয়তা রক্ষা না করা গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ এর ৮৩ অনুচ্ছেদের বিধান অনুসারে শাস্তিযোগ্য নির্বাচনী অপরাধ উল্লেখ করে কেন আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে এই মর্মে জামালপুর-২ আসনের নৌকার প্রার্থী বর্তমান ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খানকে তলব করে নির্বাচন কমিশন ইসি।

এ জাতীয় আরো সংবাদ

কক্সবাজারে ইসলামী ছাত্রসমাজের ৫২ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

আনসারুল হক

বাংলাদেশে পিটার হাসের ভূমিকা নিয়ে রাশিয়া ও আমেরিকার দ্বন্দ্ব

নূর নিউজ

জাতীয় পার্টির দুই চেয়ারম্যান

নূর নিউজ