পায় ভারত। শরীফ-শরীফার মধ্যে কী ভুল আছে সেই কমিটিতে কিছু হুজুরকেও রাখা হয়েছে। এই মৌলভীরা লোভের কারণে এই শরীফ-শরীফার মধ্যে কোনো ভুল দেখে না।
আমাদের দাবি ছিল প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দেয়া। সেটাতো করা হয়নি উল্টো ৫ হাজার ১৬৬ জন গানের শিক্ষক দেয়ার প্রক্রিয়া চলছে প্রাইমারিতে, বলেন তিনি।
তিনি বলেন,
মা দুর্গার পোস্ট করতে আপত্তি নেই, শ্রীরাম বলতে কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু মুসলমানরা ইসলামের কথা বললে সাম্প্রদায়িক বানিয়ে দেয়া হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটে রব্বী জিদনি ইলমা উঠিয়ে নেয়া হচ্ছে। সলিমুল্লাহর দেয়া জায়গায় গড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে নামাজ পড়তে আপত্তি, ইফতার করতে আপত্তি কিন্তু শোভাযাত্রা কিংবা পূজা করতে আপত্তি হয় না।
তিনি আরও বলেন, যারা শরীফ-শরীফার মধ্যে পার্থক্য খুঁজে পায় না, তাদের টুপি খুলে ফেলতে হবে, তাদের জুব্বা খুলে ফেলতে হবে। তারা আবুল ফজর ফয়েজির গোষ্ঠী। জনগণ যখন ইসলামের পক্ষে কথা বলবে তখন শাসক গোষ্ঠী ইসলামের পক্ষে কথা না বলে পারে না। ভারতে হিন্দুত্ববাদ আছে, জাতীয়তাবাদ আছে। আমাদের মধ্যে কোনো জাতীয়তাবাদ নাই, ধর্মীয় বাদ নাই।