ফল হিসেবে আমের স্বাদ অতুলনীয়। তবে মধুমেহ রোগীরা বেশি পরিমাণে আম খেলে বিপদের কারণ হয়ে উঠতে পারে। কারণ এতে গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ অনেক বেশি। ব্লাড সুগারের রোগীর ক্ষেত্রে রক্তে অতি দ্রুত বেড়ে যায় শর্করা।
এছাড়া মৌসুমের সেরা এই ফলকে আমরা প্রত্যেকে বিভিন্ন সময় খাই। কেউ সকালে খাবারের সঙ্গেই খেয়ে নেন মিষ্টি স্বাদের পাকা আম। কেউ কেউ আবার দুপুরে ভাতের পরে খান, অনেকে রাতেও খেয়ে থাকেন। এছাড়া গ্রীষ্মকালজুড়ে সকলেই আম দিয়ে তৈরি বিভিন্ন পদ খেয়ে থাকেন। তবে, জানেন কি এই ফল খাওয়ার ও কিছু বিধিনিষেধ আছে। সঠিক নিয়ম মেনে না খেলে বিপত্তি ঘটাতে পারে প্রিয় আমও।
কার্বাইড দিয়ে পাকানো আম চিনবেন যেভাবে
আম খাওয়ার ক্ষেত্রে যেসব জিনিস মেনে চলা উচিত-
আম খেলে পানি খাবেন না। আম খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পানি খেলে অ্যাসিডিটি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
আমের সঙ্গে দই খেতে অনেকেই ভালবাসেন। তবে, শরীর কিন্তু মোটেই ভালবাসে না এই জুটিকে। আম-দই থেকে হতে পারে অ্যালার্জি। তাই এড়িয়ে চলাই ভাল।
কোনও রকম তেতো খাওয়ারের সঙ্গে আম না খাওয়াই ভাল।
ত্বকের বয়স ধরে রাখবে পাকা আম
গরমের সময়ে খাবারের পরে আম খাওয়া বেশিরভাগ লোকজনের অভ্যাস। এমনিতে খাবারের পরে আম খাওয়াই যায়। তবে, মশলাদার খাবার খেলে আমকে এড়িয়ে চলুন। এক্ষেত্রে হজমের সমস্যা হতে পারে। (এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের উপর ভিত্তি করে, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন) সূত্র- নিউজ ১৮