বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন ঘিরে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছিল। ছাত্র-ছাত্রীদের এ যৌক্তিক আন্দোলনকে পুঁজি করে দুর্বৃত্তরা রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন সম্পত্তি, স্থাপনায় হামলা ও ভাঙচুর চালায়। শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনাগুলো মেরামত ও দেশ পুনর্গঠনে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠাতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন কুয়েত প্রবাসীরা।
এদিকে আন্দোলনে ছাত্র-জনতার বিজয় উদযাপনে কুয়েতে বাংলাদেশি প্রবাসীদের মিষ্টি বিতরণ করতে দেখা যায়।
দেশের সংকটকালীন পরিস্থিতি মোকাবিলায় রিজার্ভ বৃদ্ধিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত প্রবাসীদেরও বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠাতে অনুরোধ জানান তারা।
এসময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদদের রুহের মাগফিরাত ও আহতদের সুস্থতা কামনা করেন প্রবাসী।
এছাড়াও আরব আমিরাতে আটক প্রবাসীদের মুক্তি, প্রবাসীদের মরদেহ সরকারি খরচে প্রেরণ ও যাতায়াতে বিমানবন্দরে হয়রানি, সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে হয়রানি বন্ধ এবং বিমানের টিকিট সিন্ডিকেট বন্ধে দ্রুত উদ্যোগ গ্রহণে অন্তর্বর্তী সরকারকে অনুরোধ জানান কুয়েত প্রবাসীরা।