ঝুম বৃষ্টিতে ভোগান্তিতে নগরবাসী

প্রকৃতির নিয়ম বিরুদ্ধই গেল এ বছরের বর্ষাকাল। আষাঢ়-শ্রাবণ মাসজুড়ে মুষলধারে বৃষ্টি দেখা যায়নি, টুকটাক বৃষ্টিতে ভ্যাপসা গরম কমেনি।

তবে ভাদ্র মাসের শেষ দিকে এসে দেখা মিলল মুষলধারে বৃষ্টির।

সোমবার দুপুরে রাজধানী ঢাকাকে ডুবিয়ে দিয়ে গেছে মুষলধারার বৃষ্টি। হঠাৎ বৃষ্টি নামায় গরম কমে স্বস্তি নেমে এসেছে। তাপপ্রবাহে যখন জনজীবন বিপর্যস্ত তখনই বৃষ্টি হিমশীতল করে দিয়ে গেল পরিবেশ।

অঝোর ধারায় বৃষ্টিতে স্বস্তি এলেও কর্মব্যস্ত মানুষ পড়েন ভোগান্তিতে। রাস্তায় ভিজে একাকার অনেকে। অনেককেই আশ্রয় নিতে দেখা গেছে ফ্লাইওভার, ওভারব্রিজের মতো স্থাপনার নিচে।

সোমবার সূর্য মাথার ওপর আসার সময় থেকেই ঈষাণকোনে মেঘ জমতে থাকে। একপর্যায়ে আকাশ ভেঙে নামে বড় বড় বৃষ্টির ফোঁটা।

শুধু রাজধানী নয়; দেশজুড়েই হয়েছে বৃষ্টি। কোথাও ভারি কোথাও মাঝারি ধরনের।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ডিমলায় ৫৬ মিলিমিটার। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে যশোরে ৩৫.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ জানান, আগামী ৭২ ঘণ্টায় সারা দেশে বৃষ্টিপাত কিছুটা কমতে পারে। তবে মঙ্গলবারের পর থেকে তাপপ্রবাহ কিছুটা বাড়তে পারে।

সোমবাবের বৃষ্টির পূর্বাভাস আগেই মিলেছিল। আজকের পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছিল, দেশের আটটি বিভাগের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে। ফলে সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।

এ জাতীয় আরো সংবাদ

২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ১৮৫ ,শনাক্ত ৮ হাজার ৭৭২

আনসারুল হক

ঘূর্ণিঝড় ইয়াস: ৫০ বছরে সেন্টমার্টিনে সর্বোচ্চ ক্ষতি

আনসারুল হক

আলজাজিরা’কে কাউন্টার করতে সরকারের নতুন নাটক : রিজভী

আলাউদ্দিন